হাসের দিম খাওার উপকারিতা
হাঁসের ডিমে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি এবং অনেক প্রোটিন ভিটামিন ও মিনারেল হাসের ডিম
মস্তিষ্কের বিকাশে অনেক সাহায্য করে প্রতিনিয়ত হাসের ডিম খেলে রোদ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে হাঁসের ডিম শরীরের দুর্বলতা দূর করে এবং হাড় মজবুত
করে চোখের স্মৃতিশক্তি উন্নত করে থাকে।
হাঁসের ডিম গর্ভবতী নারীদের জন্য খুবই পুষ্টিকর একটি খাবার হাঁসের ডিম থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ যা শরীরকে রাখে অনেক শক্তিশালী হাঁসের ডিম আমাদের খাবার তালিকায় কেন রাখা উচিত এবং তার কি কি উপকারিতা আছে তা নিয়ে থাকছে বিস্তারিত
পেজ সূচিপত্রঃ হাসের ডিম খাওার উপকারিতা
- হাঁসের ডিম খাওয়ার উপকারিতা
- মস্তিষ্কের জন্য হাঁসের ডিম বেশ উপকারী
- শরীরের শক্তি বাড়াতে হাঁসের ডিম কতটা কার্যকারী
- হাঁসের ডিম হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে
- চোখের জ্যোতি বাড়াতে হাঁসের ডিম কার্যকরী
- হাঁসের ডিম না মুরগির ডিম কোনটা বেশী উপকারী
- গর্ভাবস্থায় হাঁসের ডিম খাওয়ার উপকারিতা
- হাঁসের ডিম হাড় মজবুত রাখে
- হাঁসের ডিম উপকারিতা ও অপকারিতা
- সর্বশেষ মন্তব্য
হাসের ডিম খাওার উপকারিতা
হাঁসের ডিম পুষ্টিতে ভর্তি একটি খাবার উপাদান যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়ায় শরীরের দুর্বলতা দূর করে হাঁসের ডিমের থাকে ভিটামিন A.B12,D,E ও
খনিজ ও আয়রন ও সেলিনিয়াম ও জিংক থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রতিনিয়ত হাঁসের ডিম
খেলে শরীরের দুর্বলতা দূর হয়ে যায় এবং শরীর অনেক শক্তিশালী হয়ে যায় হাসের
ডিমের থাকে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে এজন্য হৃদ যন্ত্র ভালো রাখে ও রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ করতে ভূমিকা রাখে হাঁসের ডিম চোখের দৃষ্টি শক্তিকে অনেক উন্নত
করে ত্বক ও চুলের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে তোলে হাঁসের ডিম কোলেস্টেরলের
মাত্রা .বেশি যদি হয়ে যায় এবং সেটি যদি পরিমাণ মতো খায় তাহলে শরীরের জন্য
কোন ক্ষতি হয় না
যারা বিশেষ করে ওজন বাড়াতে চান তারা অনায়াসে হাসে ডিম বেশি বেশি খেতে পারেন
তবে মনে রাখতে হবে স্বল্প পরিমাণ নিয়ম মেনে হাঁসের ডিম ওজন বাড়াতে খুবই
কার্যকারী একটি খাদ্য উপাদান এবং হজম করতেও বেশ সাহায্য করে দীর্ঘ সময় ধরে
পেটকে ভরিয়ে রাখে ।
মস্তিষ্কের জন্য হাঁসের ডিম বেশি উপকারী
হাঁসের ডিম মস্তিষ্ক ও স্বাস্থ্য রক্ষাতে অনেক কার্যকারী উপাদান হাঁসের
ডিমে থাকে উচ্চমাধ্যাতে প্রোটিন ও ভিটামিন বি ১২ কৌলিনসহ আরো অনেক উপাদান যেমন
ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কোষ গুলোকে গঠন করতে খুবই অবদান রাখে
কৌলিন হলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টিকর উপাদান যা অনেক কার্যকরী
ও হাঁসের ডিম নিউরো ট্রান্সমিটার এসি টাইকোলিন তৈরি করতে অনেক
ভূমিকা রাখে হাঁসের ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে আমাদের স্মৃতিশক্তি
এবং প্রতিটি কাজের প্রতি মনোযোগ ও যে কোন কিছু শেখার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য
করে হাঁসের ডিমে থাকে পুষ্টি গুনে ভরপুর উপাদান যা লুটেইন সহ জেক্সা নথিন
যা স্নায়ুতন্ত্র কে প্রচুর সুরক্ষা দেয় এবং মস্তিষ্ককে অক্সিডেটিভ
স্ট্রেস থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হয় প্রতিদিন খাবার তালিকায় হাঁসের ডিম রাখলে
স্মৃতিশক্তিকে ঠিক রাখে ও শরীরের রোদ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভূমিকা
রাখে। তাছাড়াও মানসিক চাপ কে নিয়ন্ত্রণ রাখে মন ও মেজাজ ঠিক রাখে
শিক্ষার্থীদের মেধা স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তোলে ও বয়স্কদের জন্য হাসে ডিম বেশ
উপকারী ও পুষ্টিকর উচ্চ হতে পারে আমাদের খেয়াল রাখা উচিত পরিমিত পরিমানে
খেতে হবে । মেনেই চলতে হবে আর হাঁসের ডিমকে সুন্দরভাবে রান্না করতে হবে এবং
পরিমাণ মতো খেলে মা ও শিশুর জন্য খুবই উপকার হবে তবে হাঁসের ডিম খেলে কোন যদি
সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে চিকিৎসকে পরামর্শ নিতে হবে এবং পরিমাণ মতো খেলে মা ও শিশুর জন্য খুবই উপকার হবে তবে হাসির
ডিম খেলে কোন যদি সমস্যা হয়ে থাকে মেনে চলতে হবে
শরীরের শক্তি বাড়াতে হাঁসের ডিম কতটা কার্যকারী
হাঁসের ডিম শরীরে শক্তি বাড়াতে অনেক কার্যকারী খাদ্য এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে
প্রোটিন স্বাস্থক চর্বিসহ অনেক ধরনের ভিটামিন বি থাকে এবং খনিজ পদার্থ
বলতে আইরন ও জিংক সহ সেলিনিয়াম থাকে যা শরীরের শক্তি বাড়াতে ভূমিকা পালন করে
এবং একটা দীর্ঘ স্থায়ী শক্তি পাওয়া যায় যাতে করে কাজকর্মে অনেক মনোযোগ বসে
এবং যারা খুবই পরিশ্রমী ব্যক্তি বা খেলোয়াড়দের জন্য পুষ্টিকর খাদ্য হাঁসের
ডিম এটাতে থাকে অনেক সময় ধরে কাজকর্মের ক্ষমতা বাড়াতে বেশ উপকারী হাঁসের ডিম
প্রতিদিন খেলে শরীরের জন্য উপকার হবে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে ভূমিকা পালন
করে এছাড়া ও শারীরিক ও মানসিক চাপ কমিয়ে দিয়ে মনকে রাখে ফ্রেশ নিয়মিত
হাঁসের ডিম খেলে শরীরের ভিটামিনের অভাব দূর হয়ে যায় এবং শরীরের দুর্বলতা ভাব
ঠিক হয়ে যায় এবং শরীরের ফুরফুরে ভাবটাকে আবার ফিরিয়ে আনে ও অতিরিক্ত পরিমাণে
খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে প্রথমত উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরল থাকলে।
আরো পরুন
হাঁসের ডিম হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে
হৃদপিন্ডের সুস্থতা রক্ষায় হাঁসের ডিম বেশ উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে যদি
কেউ পরিমিত পরিমাণে খেয়ে থাকে অনেক উপকার পাবে হাঁসের ডিমে থাকে
ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের রক্তে যেগুলো খারাপ কোলেস্টেরল থাকে
যেমন [LLD] কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে এবং ভালো কোলেস্টেরল
[HDL] বাড়াতে থাকে যা হৃদযন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তা ছাড়া বলা
চলে যে সমস্ত ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তের নালী স্থিতিশীল বজায় রাখে এবং রক্তের চাপ
কে নিয়ন্ত্রণ রাখে এছাড়াও বলা যায় যে হাঁসের ডিমের থাকে ভিটামিন
B12 ফলেট ও সেলিনিয়াম এই উপাদানগুলো হৃদপিণ্ডের যে সমস্ত কোর্স থাকে সেসব
কে সুরক্ষা দিয়ে থাকে এবং রক্ত চলাচল কে স্বাভাবিক মাত্রাতে রেখে থাকে হাঁসের
ডিমে থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট যে উপাদান হৃদযন্ত্রকে ফিরাডিকলের ক্ষতি
প্রতিরোধ করে থাকে যার ফলে হৃদরোগে ঝুঁকি অনেক কমে যায় তবে হাঁসের ডিমে
কোলেস্টরেলের মাত্রা বেশি থাকায় উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের সংক্রমণযুক্ত
ব্যক্তিদের জন্য পরামর্শ নিয়ে খাওয়া উত্তম হাঁসের ডিম প্রতিদিন একটা করে খেলে
হৃদপিণ্ড অনেক শক্তিশালী ও মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
চোখের জ্যোতি বাড়াতে হাসের ডিম কার্যকারী
চোখের জ্যোতি বাড়াতে হাঁসের ডিম খুবই কার্যকরী হাঁসের ডিমের থাকে প্রচুর
ভিটামিন লুইটেইন ও জেক্সানথিন যা চোখ সুস্থ রাখতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ
পুষ্টিকর উপাদান এই সকল উপাদান গুলো চোখের সমস্ত কোষকে সুরক্ষা করে ও অনেকের
অকালে চোখের পাওয়ার কমে যায় ও অন্ধত্ব হয়ে যায় ছানি পড়ে যাওয়াকে প্রতিরোধ
করতে সাহায্য করে হাঁসের ডিমে থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উপাদান যা চোখের
সমস্ত রেটিনাকে সুরক্ষা দেয় ও চোখের ক্লান্তি ভাব দূর করে দেয় অনেকের আছেন
যার অতিরিক্ত মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার এর সামনে বসে থেকে কাজ করে থাকেন তাদের
চোখের জন্যই বেশ কার্যকরী হাঁসের ডিম নিয়মিত খেলে চোখের দৃষ্টি শক্তিকে
ভালো ও সতেজ রাখে বয়স্ক মানুষের চোখের সমস্যার জন্য হাঁসের ডিম অনেক অবদান
রাখে যেমন বয়স বাড়ার সাথে সাথেই দৃষ্টিশক্তি দুর্বল হতে থাকে এবং চোখে ঝাপসা
দেখে তাই আমাদের উচিত সঠিক নিয়মে পরিমাণ মতো হাঁসের ডিম খাওয়া।
হাঁসের ডিম নাকি মুরগির ডিম কোনটা বেশি উপকারী
হাঁসের ডিম নাকি মুরগির ডিম কোনটা বেশি পুষ্টিগুনে ভরপুর তবে কিছু পার্থক্য আছে
যেগুলো উপকারিতা সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে আমরা সকলেই জানি হাঁসের ডিম
সাইজে বড় হয়ে থাকে এতে থাকে ভিটামিন B[12] আইরন ও প্রোটিন ওমেগা
৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যার পরিমাণ অনেক বেশি থাকে ে ডিম শরীরের রোধ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় শরীরকে রাখে শক্তিশালী এবং চোখও মস্তিষ্ক ভালো রাখতে
ভূমিকা পালন করে এছাড়া ও দীর্ঘসময় ধরে পেটকে ভরা রাখে এবং বিপরীত দিকে মুরগির
ডিম অনেক সহজলভ্য মুরগির ডিমের তুলনামূলক ভাবে কোলেস্টেরল কম থাকে
তার জন্যই শরীরের এলার্জি সম্ভাবনা ও হাঁসের ডিমের চেয়ে কম যারা ডায়েট
মেনে চলে তাদের জন্য মুরগির ডিম অনেক কার্যকর বিশেষ করে যারা ওজন ঠিক রাখতে চাই
বিশেষজ্ঞদের মধ্যে হাঁসের ডিম বেশি পুষ্টিকর হলেও যেসব মানুষের এলার্জি বা
কোলেস্টেরল সমস্যা থাকে বিশেষ করে তাদের জন্য মুরগির ডিম অনেক নিরাপদ হতে পারে
আমাদের অবশ্যই স্বাস্থ্যের উপর ভিত্তি করে কোন ডিম বেশি খেলে উপকার পাওয়া যেতে
পারে তা নির্ভর করে।।
আরো পরুন
গর্ভাবস্থায় হাঁসের ডিম খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভবতী নারীদের জন্য হাঁসের ডিম অনেক পুষ্টিকর একটি খাবার হিসেবে আমরা জানি
হাঁসের ডিমের থাকে প্রোটিন আইরন কলিন ওমেগা ৩ ফ্যাটি ও ভিটামিন
12 যা গর্ভাবস্থায় শিশু সঠিক বিকাশে সাহায্য করে থাকে বিশেষ করে
হাঁসের ডিমে থাকে ওমেগা ৩ মস্তিষ্ক ও চোখের গঠন অনেক সুন্দর রাখে তাছাড়া
ও গর্ভবতীদের মানসিক স্বাস্থ্যের কার্যকারিতা কে ভালো রাখতে সাহায্য করে হাঁসের
ডিমে থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যাবতীয় খাবার হওয়াতে শরীরের রক্তশূন্যতা দূর
করতে সাহায্য করে যা একজন গর্ভবতী নারী কমন সমস্যা হাঁসের ডিমে রয়েছে ফল্টে
ভিটামিন বি ৯ শিশুদের স্নায়ুতন্ত্র ভালো রাখতে কার্যকারী জন্মগতভাবে ত্রুটি
রোধ করতে ভূমিকা রাখে ক্যালসিয়াম ও ফরফরাস মায়ের শরীরে সমস্ত হাড়কে
শক্তিশালী রাখে এবং সাথে শিশুর হাড় গঠন করতে সাহায্য করে।
হাঁসের ডিমের পুষ্টি উপাদান গুলো হল
- প্রোটিনঃ৯
- কোলিনঃ১.৪৭ মিলিগ্রাম
- ওমেগা-৩ঃ ৭১ মিলিগ্রাম
- আইরনঃ ২.৭ মিলিগ্রাম
- ফোলেটঃ৩৭ মাইক্রগ্রাম
গর্ভবতী মায়েদের জন্য হাঁসের ডিমের উপকারিতা
- ভ্রোনকে সঠিক মাত্রাতে রাখতে সহায়ক
- শিশুর মস্তিষ্ক গঠন করতে সাহায্য করে
- বাচ্চাদের স্নায়ু বিকাশের সাহায্য করে
- শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে
- বাচ্চার স্নায়বিক বিকাশের খুবই গুরুত্বপূর্ণ
গর্ভাবস্থায় হাঁসের ডিম খুবই পুষ্টিকর একটি খাদ্য আমরা জানি তবে হাঁসের ডিম
খাওয়ার সময় খেয়াল রাখা উচিত ও নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে
চলতে হবে আর হাঁসের ডিমকে সুন্দরভাবে রান্না করতে হবে এবং পরিমাণ মতো
খেলে মা ও শিশুর জন্য খুবই উপকার তবে হাঁসের ডিম খেলে কোনোরকম সমস্যা
হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে
হাঁসের ডিম হাড় মজবুত রাখে
হাঁসের ডিম হাড়কে শক্তিশালী ও মজবুত রাখতে সাহায্য করে এতে আছে পর্যাপ্ত
পরিমাণ ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস ও ভিটামিন ডি থাকে যা শরীরের হাড়ের গঠন
শক্তি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ক্যালসিয়াম হাড়ের দূরত্বকে
বজায় রাখে এবং এসটিওপোরশিষের ঝুঁকির মাত্রা কমিয়ে আনতে সক্ষম হয় ফসফরাস
আহারের কোষকে শক্তিশালী করতে এবং ক্যালসিয়ামের সাথে হারকে অনেক শক্তিশালী ও
মজবুত রাখে তাছাড়া ও হাসের ডিমে থাকে বহুগুণ প্রোটিন হারের যেসব টিস্যু থাকে
ওইসব কে. খুব সহজে গঠন করতে কার্যকারী যেমন বয়সের সাথে সাথে মানুষের হাড়
দুর্বল হতে থাকে তাই হাড়ের দুর্বলতা দূর করতে হাঁসের ডিম বেশ কার্যকারী
নিয়মিত একটা করে হাঁসের ডিম খাওয়া আর ক্ষয় হয়ে যাও কে প্রতিরোধ করে একটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা মনে রাখতে হবে গরম পানিতে সিদ্ধ করে খাওয়াই শ্রেয় এতে
করে পুষ্টি ও বোঝায় থাকবে কোন কিছু সংক্রমণের ভয়ে থাকবে না ।
আরো পরুন
হাসের ডিম খাওার উপকারিতা ও অপকারিতা
হাঁসের ডিম হলেও খুবই পুষ্টিকর একটি খাবার যাতে থাকে প্রোটিন আয়রন ক্যালসিয়াম
ভিটামিন এ বি ১২ ছাড়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড দিয়ে মানুষের শরীরের
দুর্বলতা দূর করতে সক্ষম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা
বিকাশে সহায়ক তাছাড়া ও গর্ভবতী নারীসহ বৃদ্ধ বয়স্ক মানুষের শরীরের দুর্বলতা
দূর করতে হাঁসের ডিম কার্যকারী কিন্তু অতিরিক্ত খেলে কিছু উপকারিতা দেখা দিতে
পারে হাঁসের ডিমে কোলেস্টেরল পরিমাণ বেশি থাকায় হৃদরোগ বা রক্তচাপের যুগে
অনেকটা বাড়িতে পারে কিন্তু তার পাশাপাশি হাঁসের ডিম ভালো হবে রান্না না
করলে সালমোনেলা নামক একটি ব্যাকটেরিয়া কারণে হজমের সমস্যা হতে পারে তাই
হাসির ডিম কে সঠিক ভাবে রান্না করে খাওয়াই উত্তর।
সর্বশেষ মন্তব্য
হাঁসের ডিম খাওয়ার যে সমস্ত উপকারিতা রয়েছে সাম্প্রতিক গবেষণা ও পুষ্টিবিদের
মতে বলা যায় যে হাঁসের ডিম একটি শক্তিশালী পুষ্টির উৎস হিসেবে বিবেচনা
করা যায় এতে খুবই উচ্চ পরিমাণের প্রোটিন ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভিটামিন ডি
বিদ্যামান যা শরীরের শক্তিকে দ্রুত বাড়াতে পারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
সক্ষম মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্র স্বাস্থ্যরক্ষাতে অনেক ভূমিকা পালন করে
বিশেষভাবে যারা শারীরিকভাবে দুর্বল ও শরীরের পুষ্টিকম তাদের জন্য হাঁসের ডিম
অনেক উপকারী।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url