ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করার ১০ টি ঘরোয়া উপায়
বর্তমানে ব্রণের দাগ নিয়ে অনেকেই ভুগছেন তো চলুন আর দেরি না করে এখনই জেনে নি
কিছু ঘরোয়া উপায় ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে কিছু ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা
করা হলো ।
ব্রণের দাগ দূর করতে আমরা কিছু ঘরোয়া উপায় হিসেবে ব্যবহার করে থাকি যেমন মধু
টমেটো রস এলোভেরা আরও কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে এই পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন
কিভাবে ঘরোয়া উপায় ব্রণের সমস্যা দূর করতে হয় এই নিয়ে বিস্তারিত
থাকছে।
পেজ সূচিপত্রঃ ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করার ১০ টি ঘরোয়া উপায়
- ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করার উপায়
- ব্রণের সমস্যায় এলোভেরা কিভাবে কাজ করে
- ব্রণের সমস্যায় লেবুর রস এর প্রয়োজনীয়তা
- মধু ব্রণের দাগ দূর করতে কতটা কার্যকর
- ব্রণের সমস্যায় নিম পাতা কিভাবে সাহায্য করে
- ব্রণের সমস্যায় বেসনের প্রভাব
- দই কিভাবে কাজ করে ব্রণের সমস্যায়
- ব্রণ দূর করতে শসার উপকারিতা
- ব্রণে মুলতানি মাটির প্রভাব কতটা
- ব্রণের সমস্যায় চন্দন কাঠের গুড়া ও গোলাপ জলের কার্যকারিতা
- শেষ মন্তব্য
ব্রোন ও ব্রণের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
ব্রণ ও ব্রণের সমস্যা এটি সাধারণত সব রকমের মানুষের মূলত সমস্যা ছোট থেকে বড়
কিংবা সবাই আমরা এই সমস্যাটির সাথে পরিচিত তবে ব্রণ হল এটি ত্বকের সমস্যা যা সব
ধরনের মানুষের হয়ে থাকে যাদের ফেসে অতিরিক্ত। এবং তেল উৎপাদিত হয় ও মৃত যে
কোষগুলো থাকে এবং ব্যাকটেরিয়ার কারণে মূলত হয়ে থাকে। এটি মূলত মানুষের মুখের
বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় সুতরাং বেশি দেখা যায় কম বয়সী ছেলে মেয়েদের মাঝে
তবে ব্রণের সমস্যার সম্মুখীন সব ধরনের মানুষই হয়ে থাকে ।
বড় অথবা ছোট অনেক মানুষেরই হর মনের কারণে এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাস এবং
মানসিক প্রেসার আরো অনেক কারণ যেমন মুখ সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না করা
কারণে হয়ে থাকে এবং সেগুলোকে আমরা ঘরোয়া উপায় কিভাবে ভালো করব ব্রণ ও
ব্রণের সমস্যা সমাধান করতে ঘরোয়া উপায় থেকে শুরু করে চিকিৎসা উপায়
পর্যন্ত পরিচালিত রয়েছে আমাদের সর্বপ্রথম তক্কে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা
প্রতিনিয়ত আমাদের উচিত দুই তিনবার মুখ ধোয়া ফেসওয়াশ দিয়ে এবং আমাদের
সবসময় খেয়াল রাখতে হবে তোকে কোনরকম ধুলোবালি লাগতে না দেওয়া ।
আরো পড়ুন: হাসের দিম খাওার উপকারিতা
ঘরোয়া উপায়ের মধ্যে এলোভেরা জেল অনেক কার্যকরী যা ত্বকে ঠান্ডা রাখে আর এক
অন্যরকম অনুভূতি দেয় এলোভেরা জেল ব্রণের দাগকে হালকা ও মলিন রাখে আমাদের ব্রণের
সমস্যা দূর করতে এলোভেরা জেল রাত্রে ঘুমানোর আগে লাগিয়ে ঘুমালে অনেকটা উপকার
পাওয়া যায় ব্রণের সমস্যা দূর করতে বেসন ও দুধের প্যাক ত্বকের যে সকল মৃত
কোষগুলো থাকে সেগুলোকে অনায়ে এসে দূর করে দেয় যে সকল দাগ থেকে
যায় সেগুলির দাগ হালকা করে এবং বেসন ও দুধের প্যাক সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার
করা যেতে পারে । ব্রণের সমস্যার মধু ও লেবুর রস অনেক কার্যকরী এটি ব্রণের দাগকে
হালকা করে থাকে এতে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান
রয়েছে যার ত্বকে ডিরেক্ট না লাগানোই ভালো লেবুর রস । তবে সবথেকে কিছু
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো পুষ্টিকর খাবার পরিমাণ মতো পানি পান করা মানসিক চাপ কমানো
এবং নিয়মিত ত্বকের যত্ন করা ।
ব্রণের সমস্যায় এলোভেরা কিভাবে কাজ করে
ব্রণের সমস্যায় এলোভেরা অনেক কার্যকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান হয়ে ব্যবহার হয়ে
আসছে এলোভেরাতে থাকা যে সকল উপাদান সেগুলো হচ্ছে এন্টি ইনফ্লেমেটরি ও এন্টি
ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এগুলো ত্বকের ব্যাকটেরিয়া কমাতে
সাহায্য করে ও প্রদাহ কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে ব্রণ সাধারণত হয়ে থাকে
অযত্নের কারণে যেমন ত্বকে ছিদ্র জমতে থাকে তেল ও ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া এসবের
কারণে ব্রণ হয় এলোভেরার জেল ত্বকের যে সকল ছিদ্রগুলো থাকে ওইগুলোকে সব সময়
পরিষ্কার রাখে এবং নতুনভাবে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমিয়ে দেয় ।
এলোভেরার জেলে থাকা মূল এলাইন এবং গোলকমানান সাহায্য করে এটি তত্ত্বকে
ঠান্ডা অনুভূতি দিয়ে থাকে ফলে যেসব ফুল লাল লাল ব্রোন খুব তাড়াতাড়ি শুকিয়ে
ফেলতে পারে যেমন এলোভেরা তে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বলতে গেলে ভিটামিন এ সি
ই এবং প্রাকৃতিক উপাদান গঠন করতে সাহায্য করে যেতে থাকে এলোভেরা একটি প্রাকৃতিক
উপাদান ও মশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে ।
যা তৈলাক্ত ত্বককে শুল্ক না করে দিয়ে পরিষ্কার রাখে প্রতিনিয়ত যদি একজন ব্যক্তি
রাতে ঘুমানোর আগে এলোভেরার জেল লাগিয়ে বিশ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলতে পারে তাহলে
অনেক উপকার হবে তবে আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে এলোভেরা ব্যবহার এর অংশে
সেটিকে সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে অনেকে আছেন যাদের ত্বকে এলোভেরা
এলার্জি থাকতে পারে তবে কেউ যদি প্রতিদিন সঠিকভাবে এলোভেরা জেল ব্যবহার করে থাকেন
এবং করেন তাহলে ব্রণের সমস্যা দূর করতে অনেক ভূমিকা রাখবে এলোভেরা জেল ।
আরো পড়ুন ঃ
ব্রণের সমস্যায় লেবুর রসের প্রয়োজনীয়তা
লেবু দেখতে সাধারন হলেও মানব জীবনে এর ভূমিকা অপরিসীম।লেবুতে থাকা এন্টিসেপটিক
ও অ্যাস্টিনজেন্ট আমাদের ত্বকের লালচে ভাব ও আমাদের ত্বকের ছোট ছোট
ব্রণগুলোকে দূর করতে সাহায্য করে। আমরা যদি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে
উঠে একটি পাত্রে স্বল্প পরিমাণে ঠান্ডা পানির সাথে দুইটি লেবু কেটে
তার রস গুলিকে সেই ঠান্ডা পানির সাথে একসঙ্গে মিশ্রণ করে তার মধ্যে আমাদের
মুখমণ্ডল সর্বোচ্চ ( ২০ সেকেন্ড) ১-২ বার ডুবিয়ে রাখি তাহলে আস্তে আস্তে আমরা
আমাদের ত্বকের পরিবর্তন দেখতে পারব। আর এই কাজ যদি আমরা প্রতিদিন করি
তাহলে আমাদের ত্বক অনেক ক্লিন ও উজ্জ্বল হয়ে যাবে। এছাড়াও লেবুর রস
ত্বকের বিভিন্ন ধরনের দাগ হালকা করে এবং রেস সাল দূর করে ও ত্বককে
ক্লিনও উজ্জ্বল রাখে ।তবে লেবু ব্যবহার করার আগে অবশ্যই পানির সাথে মিশে
ব্যবহার করতে হবে কারণ লেবু ত্বকে সরাসরি ব্যবহার করলে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত
হতে পারে ।
মধু ব্রণের দাগ দূর করতে কতটা কার্যকর
মধু হলো একটি প্রাকৃতিক উপাদান যেটা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিতে
পারে হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ বিভিন্ন রকম সমস্যায় ব্যবহার করে আসছে মধু
নিয়মিত ত্বকে ব্যবহার করার মাধ্যমে ত্বকে যে সকল দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী
মধুতে থাকা বিশেষ উপাদান যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এনটি ব্যাকটেরিয়া উপাদান যা
মুখের সমস্ত ইনফেকশন কমাতে এক বিশেষ ভূমিকা রাখে এবং ত্বকের যে সকল
কোষগুলো মরে যায় সেগুলোকে আবার পুনরায় নতুন ভাবে জন্ম দিয়ে থাকে মধু
প্রতিনিয়ত মাখলে ত্বকের মহেশ চার অনেকদিন ধরে রাখতে পারে যার কারণে ত্বক অনেক
নরম হয় এবং অনেকটা উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে ।
মধু প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে ব্রণের যত দাগ থাকে সমস্ত দাগ খুব অল্প
সময়ের মধ্যে অনেক কমিয়ে আনতে সক্ষম হয় প্রতিদিন যদি কেউ ত্বক টিকে
সুন্দরভাবে ক্লিন করে নিয়ে তারপরে যদি মধু লাগায় এবং সেটিকে ২০ মিনিট রেখে
ধুয়ে ফেলে তাহলে অনেক ভালো একটা রেজাল্ট পাওয়া যায় কেউ যদি মনে করেন মধুর
সঙ্গে লেবুর রস বা দুধ দারু চিনির গুঁড়ো ভালোভাবে মিশিয়ে যদি ত্বকে
ব্যবহার করা যায় তাহলে অনেক ভালো উপকার পাওয়া যায় তবে খেয়াল রাখতে হবে যে
যাদের ত্বকে এলার্জি আছে তাদের অবশ্যই মধু ব্যবহারের আগে স্কিন প্যাচ
টেস্ট করে তোকে মধু মাখা উচিত। তবে আমাদের সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হবে সেটি
হচ্ছে বাজারে প্রক্রিয়াজাত মধুর বিপরীতে খাঁটি মধু ও প্রাকৃতিক মধু মাখা উত্তম
এছাড়াও সব মিলিয়ে যদি মধু নিয়মিত ত্বকে লাগানো যায় তাহলে ত্বকের
সমস্ত দাগ দূর করতে অনেকটা কার্যকারী প্রাকৃতিক উপাদান ।
ব্রণের সমস্যায় নিমপাতা কিভাবে সাহায্য করে
নিম পাতা হল একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ব্রণের সমস্যায় হাজার বছর ধরে ব্যবহার
হয়ে আসছে এতে থাকা এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এন্টিসেপটিক গুণ যা ব্রণ এর মূল
ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে ফেলে ব্রণের সংক্রমণ সহ যেসব লালচে ভাব দূর করতে
নিম পাতার রস খুবই কার্যকরী উপাদান যাদের ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত তাদের জন্য
নিমপাতার রস অনেক কার্যকারী নিম পাতার রস ত্বকের অতিরিক্ত তেলকে খুব সহজেই দূর
করে ফেলে এবং ত্বকে যে লোমকূপ থাকে সেগুলো বন্ধ করতে কার্যকরী নিম পাতার রস
ত্বকের গভীরে লুকিয়ে থাকা ময়লা গুলোকে খুবই সহজে পরিষ্কার করে ফেলে এবং
ব্রণের আশঙ্কা কমায় ও ঘনত্ব কমায় ।
আরো পড়ুন
এছাড়াও দেখা যায় যে নিম পাতার রস ত্বকের রংকে মিশ্রণ রাখে ও ব্রোনের দাগকে
অনেক কমিয়ে আনতে সাহায্য করে এছাড়াও আমরা ব্যবহার সম্পর্কে জানব যে কিভাবে
নিম পাতার ব্যবহার করতে হয় আমাদের প্রথমত কিছুটা তাজা নিমপাতা
সুন্দর করে বাটবো এবং সেটিকে ভালোভাবে পেস্ট করব তারপরে যেসব স্থানে
ব্রণের দাগ আছে ওইসব স্থানে সুন্দর ভাবে লাগাতে পারেন একই সঙ্গে আপনারা আরও
একটি পদ্ধতি কাজে লাগাতে পারেন যেমন নিমপাতা কে সিদ্ধ করে ওই পানি দিয়ে মুখ
ধুয়ে ফেলতে পারেন এতে অনেক উপকার পাওয়া যায় প্রতিনিয়ত ব্যবহারের ফলে ব্রণের
দাগ কমে যায় এবং ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে অনেকটা ফর্সা করে এবং ত্বক
পরিষ্কার থাকে সার্বিকভাবে বলা যায় যে নিম পাতা খুবই সাশ্রয়ী ও নিরাপদ একটি
প্রাকৃতিক উপাদান যা ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে ।
ব্রণের সমস্যায় বেসনের প্রভাব
ব্রণের সমস্যা সমাধান করতে বেসন হল প্রাকৃতিক উপাদান যা ব্রণ ও
ব্রণের দাগ দূর করতে অনেক কার্যকারী বেসন ত্বকের সমস্ত তেলকে খুব সহজেই
দূর করে ফেলে এবং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে ভূমিকা রাখে বেসন প্রতিনিয়ত ব্যবহার
করলে ত্বক থাকবে অনেক পরিস্কার এবং মলিন বেসন ত্বকের গভীরে জমে থাকা সমস্ত
ময়লা ও ধুলাবালি সহ কোন জীবানু যদি থেকে যায় সেটিকে দূর করতে সাহায্য করে এবং
নতুন ভাবে কোন ব্রণ বাড়ানোর সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় বেসনে থাকে অনেক
প্রাকৃতিক গুনাগুন যেমন এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিসেপটিক গুন যা
জীবনকে খুব তাড়াতাড়ি দূর করে ফেলে আমরা যদি বেসনের সাথে কিছু প্রাকৃতিক
উপাদান যুক্ত করতে পারি তাহলে ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর হতে পারে খুবই সহজে ব্রণের
দাগ দূর করতে কিছু কার্যকরী উপাদান হলো বেসনের সঙ্গে লেবুর রস কিংবা হলুদ ও দই
মিশিয়ে যদি সেটিকে সুন্দরভাবে পেস্ট বানিয়ে তোকে ব্যবহার করলে পকেটে সমস্ত
তেল জমে থাকে ওইসব খুব তাড়াতাড়ি দূর হয়ে যায় ।
এবং ত্বকের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলে ত্বককে রাখে অনেক সফট বেসন ত্বকের
যেসব কোষ মরে যায় সেগুলোকে পুনরায় জীবিত রাখে এবং ত্বকের ফর্সা ভাবটা
নতুন ভাবে ফিরিয়ে আনে প্রতিদিন আমরা যদি ত্বকে বেসন ব্যবহার করতে পারি তাহলে
ত্বকের পিএইচ বজায় রাখতে কার্যকরী হবে এবং ব্রণের আশঙ্কা কমবে যাদের
অতিরিক্ত ত্বক শুল্ক তাদের উচিত সতর্ক হয়ে ব্যবহার করা কারণ বেসন
তত্ত্বকে আরো শুষ্ক করে ফেলতেও পারে বেসন হলো একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে কার্যকারী উপাদান ।
দই কিভাবে কাজ করে ব্রণের সমস্যায়
ব্রণের সমস্যা সমাধান করতে দই হচ্ছে খুবই কার্যকরী প্রাকৃতিক উপাদান দয়ে
থাকে ল্যাকটিক অ্যাসিড যা ত্বকের যেসব মৃত কোষ আছে এবং তা দূর করে
ফেলে ত্বকে ছিদ্র হয়ে যে সকল ময়লা জমে যায় সেটিকে পরিষ্কার করে এবং
দই ত্বকে ছিদ্রগুলো বন্ধ করতে কার্যকরী । দই ত্বকের দাগ হালকা করে
এবংএক্সফেলিএট করতে সাহায্য করে এবং ত্বক হয় অনেক ফর্সা ও সফট দেখায় দই
প্রতিনিয়ত কেউ যদি ব্যবহার করতে পারে তার ত্বকে কোন রকম ময়লা ও ছিদ্র
হবে না ত্বক থাকবে সবসময় সুন্দর ও কোমল দোয়ে থাকে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও
এন্টি ফাংগাল গুণ যা ত্বকের বিভিন্ন কোনাতে জমে থাকা ময়লা ও
ব্যাকটেরিয়া দূর করে যা ব্রণ এর খুবই বড় কারণ ।
এছাড়াও দই ব্যবহার এর কারণে ত্বকে কোন লালচে ভাব ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য
করে এবং ত্বককে অনেক শান্তি দেয় দই ব্রণের সমস্ত প্রদাহ কমাতে
কার্যকারী দই ত্বকের সমস্ত হাইড্রেট কমিয়ে ফেলে এবং কোমল সতেজ রাখে
ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাকৃতিক উপাদান আপনারা যদি দই ও মধু বেসন
চন্দন কাঠের গুড়ো এবং মুলদানি মাটি একই সাথে পেস্ট বানিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন
তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ব্রণের দাগ কমতে থাকবে ।
ব্রণ দূর করতে শসার উপকারিতা
ব্রণের সমস্যা দূর করতে শসা হবে আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাকৃতিক
উপাদান শসা হলো ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাকৃতিক উপাদান
শসা ত্বককে রাখে ঠান্ডা এবং স্যাতসেতে শসা ত্বকের সমস্ত প্রদাহ কমায়
এছাড়াও বলা যেতে পারে লালচে ভাব দূর করে এবং অনেক জ্বালাপোড়া করে সেটিকে
নিয়ন্ত্রণ করে থাকে অনেক শান্তি দেয় শসা তে থাকে
প্রচুর পরিমাণ পানি যা ত্বকের যেকোন সমস্যা দূর করে এবং হাইড্রেট রাখে যা
ত্বকের তেলতেলেভাব দূর করে ফলে ত্বকে অতিরিক্ত তেল জমে থাকায় কারণে
তবে ছিদ্র হয়ে যায় এবং শসা ব্যবহার করার কারণে সেই ছিদ্রগুলো বন্ধ হয়ে
যায় এবং ব্রণ নতুনভাবে সৃষ্টি হওয়া বন্ধ হয়ে যায় শসা তে প্রচুর
পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি যা ত্বকের নতুন কোষ বের হতে
সাহায্য করে শসা ব্রণের দাগ দূর করতে অনেক সাহায্য করে এবং ব্রণের দাগ
হালকা করে ফেলে শসা রস কেউ যদি নিয়মিত ব্যবহার করে তাহলে তার ত্বক ন্যাচারাল
ভাবে ফর্সা হবে এবং দাগ মুক্ত ত্বক ফিরে পাবে ।
ব্রণের মুলতানি মাটির প্রভাব কতটা
ব্রণের সমস্যা দূর করতে মূলদানি মাটি বিশেষ উপকারী প্রাকৃতিক উপাদান যা
ন্যাচারাল ভাবে ত্বককে ফর্সা করে এবং ত্বকে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করে
মূলদানি মাটি ত্বকের জমে থাকা সমস্ত তেল শোষণ করে ফেলে এবং ব্রোন প্রতিরোধ করতে
সাহায্য করে মুলদানি মাটিতে থাকা যে সকল উপাদান আছে সেগুলো ত্বকের ভিতর ছিদ্র
দূর করতে সহায়তা করে এবং জীবাণু দূর করে মুলদানি মাটি ত্বকের লালচে ভাব দূর
করে এবং ব্রনের প্রদাহ হ্রাস পায় এমনকি মুলদানি মাটি ত্বককে রাখে কোমল
সতেজ ও ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এবং ব্রণের জন্য ত্বকের যে জ্বালা ভাব করে
সেটাকে দূর করে প্রতিদিন ব্যবহার করলে ব্রণের দাগ অনেকটা হালকা হয়ে যায় ।
ব্রণের সমস্যায় চন্দন কাঠের গুড়া ও গোলাপজলের কার্যকারিতা
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে চন্দন কাঠের গুড়া ও গোলাপজল এর
ভূমিকা অপরিসীম চন্দন কাঠের গুড়াতে থাকে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও
অ্যান্টিসেপটিক উপাদান সম্পূর্ণ গুন যা ত্বকে থাকা ব্যাকটেরিয়া নিমিষে
দূর করতে পারে চন্দন কাঠের গুড়া ত্বকের লালচে ভাব এবং ত্বকের যে ফোলা ভাবটা
থাকে সেটিকে দূর করে দেয় এবং ব্রণের যেসব দাগ থাকে সেটিকে দূর করে আর ব্রণ
শুকিয়ে ফেলে এবং অন্য দিক থেকে গোলাপজল ত্বককে রাখে ঠান্ডা ও সতেজ
গোলাপ জলে থাকা যেসব ইনফ্লেমেটরি উপাদান সমূহ যেগুলো ত্বকে জ্বালাপোড়া ভাব
গুলো দূর করে দেয় এবং তোকে সমস্ত পিএইচ ব্যালেন্স ধরে রাখতে অনেক উপকার
করে চন্দন কাঠের গুরু ও গোলাপজল কে একই সঙ্গে ব্যবহার করতে পারলে ত্বক
থাকবে পরিষ্কার এবং তোকে কোনরকম ছিদ্র যাবতীয় কোন কিছুই থাকবে না এবং তক হবে
দাগ মুক্ত ।
সর্বশেষ মন্তব্য
ব্রণ ও ব্রণের দাগ যা ত্বকের সৌন্দর্যকে হারিয়ে ফেলে এবং ব্রণের দাগের কারণে
অনেকেই ত্বকের যত্ন নেওয়া ছেড়ে দেয় ও আত্মবিশ্বাসে প্রভাব সৃষ্টি
করে ব্রণ সাধারণত ত্বকের সৃষ্টি হয় ত্বককে ভালোভাবে পরিষ্কার না করার ফলে
সাধারণত বলা যায় যেমন আমরা রাস্তাঘাটে চলাফেরা করতে গেলে আমাদের ত্বকের নানান
রকম ময়লা পড়ে এবং ত্বকে তেল জমে ধুলো ময়লা ত্বকে পড়ার কারণে ।এবং হরমোনের
কারণেও ত্বকে ব্রণ সৃষ্টি হয় আর এই ব্রণ যদি পুরোপুরি ভাবে না শুকায়
তাহলে দাগ থেকে যেতে পারে ব্রণের সমস্যা দূর করতে ঘরো উপাদান যেমন লেবুর রস
বেসন নিমপাতা এলোভেরা মূলদানি মাটি শসার রস দই চন্দন কাঠের গুঁড়ো এবং
গোলাপ জল খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকারী প্রাকৃতিক উপাদান যা নিয়মিত স্বল্প
পরিমাণে ব্যবহার করলে ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করা সম্ভব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url